প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, ওই মানববন্ধনে সামনের সারিতে নাসির উদ্দীনকে দাঁড়াতে দেখে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন তারাবো পৌর বিএনপির নেতাকর্মীরা। ওই সময় তারাবো পৌর বিএনপির নেতা পিন্টু তারাবো পৌর নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন পাওয়া নাসির উদ্দীনের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে উঠলে স্থানীয় নেতারা তাকে শান্ত করার চেষ্টা করেন। তবে ঘটনার সময় নির্বাক ছিলেন তৈমূর আলম ও মামুন মাহামুদসহ সিনিয়র নেতারা।
এ ব্যাপারে তারাবো পৌর বিএনপি নেতা দুলাল হোসেন বলেন, তারাবো পৌর নির্বাচনে ধানের শীষ প্রতীকের প্রার্থী নাসির উদ্দীন প্রার্থিতা আওয়ামী লীগের প্রার্থীর কাছে বিক্রি করে দিয়েছেন। এ অভিযোগ তুলে নেতাকর্মীরা নাসির উদ্দীনের কাছে জানতে চেয়েছেন- আপনি বিএনপির কর্মসূচির প্রথম কাতারে দাঁড়িয়েছেন কেন? এ সময় নেতাকর্মীরা নাসির উদ্দীনকে মারধরের চেষ্টা করেছিল। ওই সময় নেতাকর্মীদের মাঝে অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে সেজন্য আমি শান্ত করার চেষ্টা করেছি।
হামলার শিকার তারাবো পৌর নির্বাচনে ধানের শীষ পাওয়া নাসির উদ্দীনের কাছে জানতে চাওয়া হয় সেখানে কী ঘটেছিল? এমনটা জানতে চাইলে তিনি অনেকটা রাগান্বিত হয়ে বলেন, দেখেন নাই কী ঘটেছিল?
এ ব্যাপারে জেলা বিএনপির নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে একটু উত্তেজনা হয়েছিল। পরে সিনিয়র নেতারা পরিস্থিতি শান্ত করেন। এর বেশি কিছু না।