Facebook
Twitter
Youtube
Share on facebook
Share on twitter
Share on linkedin
বিশাল নীল জলের দুই পাশে থাকা দুই প্রতিবেশী দেশ-তুরস্ক ও গ্রিস। উত্তেজনা নিরসনে দেশ দুটি মুখোমুখি আলোচনায় বসেছে।
প্রায় পাঁচ বছর পর তাদের আলোচনায় বসাকে স্বাগত জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও জার্মানি। এর মধ্য দিয়ে তুরস্ক ও ইউরোপের সম্পর্কের বরফ গলার ইঙ্গিত মিলেছে। খবর ডয়চে ভেলের।
পূর্ব ভূমধ্যসাগর নিয়ে তুরস্ক ও গ্রিসের বিরোধ দীর্ঘদিনের। কয়েক মাস থেকে সেখানে প্রাকৃতিক গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন নিয়ে দুই দেশের মধ্যে প্রবল উত্তেজনা দেখা দেয়।
গ্রিসকে থামাতে তুরস্কও তেল অনুসন্ধানকারী জাহাজ পাঠায় পূর্ব ভূমধ্যসাগরে। এতে উত্তেজনা উঠে তুঙ্গে।
এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে তুরস্কের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ)।
এ অবস্থায় নতুন করে তুরস্ক ও গ্রিসের বৈঠকে বসা ইতিবাচক। শেষ পর্যন্ত ইস্তাম্বুলে বৈঠকের ফল কী হয় তা দেখার আগ্রহ বহু মানুষের।
যুক্তরাষ্ট্র বৈঠককে স্বাগত জানিয়েছে। জার্মানি বলেছে, তারা বেশ কিছুদিন হলো এই বৈঠকের অপেক্ষায় ছিল। এটা নিঃসন্দেহে ইতিবাচক পদক্ষেপ।
তুরস্ক ও গ্রিসের মধ্যে গত বছর উত্তেজনা অনেক বাড়ে। তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তায়্যেপ এরদোগান উদ্বাস্তুদের জন্য ইউরোপের দরজা খুলে দেওয়ার ঘোষণার পর গ্রিসে উদ্বাস্তুদের ঢল নামে। তুরস্কের সঙ্গে গ্রিসের ২০০ কিলোমিটারের সীমান্ত আছে।
ভূমধ্যসাগরে প্রাকৃতিক গ্যাস উত্তোলন নিয়েও দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে বিরোধ চরমে ওঠে। দুই দেশই দাবি করে পূর্ব ভূমধ্যসাগরে একটি নির্দিষ্ট এলাকায় গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের অধিকার তাদের আছে।
সমুদ্রসীমা নিয়েও বিরোধ শুরু হয়। বিবাদপূর্ণ এলাকায় তুরস্ক গ্যাস অনুসন্ধানকারী জাহাজও পাঠিয়ে দেয়। গ্রিসের বন্ধু দেশগুলো এথেন্সের সমর্থনে এগিয়ে আসে। দুদেশই সামরিক মহড়াও শুরু করে দেয়।
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
সর্বশেষ
সর্বাধিক পঠিত
আরও খবর
- আল-রাজী কমপ্লেক্স (জি-৪০১-৩ ), ১৬৬-১৬৭, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম স্মরণি, বিজয়নগর, ঢাকা-১০০০, বাংলাদেশ
- ফোন : +৮৮ ০২ ৫৫১১১৫০১-২
- ফ্যাক্স : +৮৮ ০২ ৫৫১১১৫০৩
- ই-মেল : info.universetribune@gmail.com
- প্রকাশকঃ মোহাম্মদ আনারুল ইসলাম
- কপিরাইট
- ২০১৯-২০২০ ইউনিভার্স মিডিয়া লিমিটেড
- সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত কপিরাইট