দেশের ক্রিকেট নিয়ে যারা টুকটাক খোঁজ খবর রাখেন তাদের অনেকেরই প্রশ্ন জাতীয় দলের খেলা বাদ দিয়ে সাকিব কেন এত ছুটি কাটান। তার অনুপস্থিতিতে দলের পারফরম্যান্সে নেতিবাচক প্রভাব পড়ে।
দেশের একটি জনপ্রিয় দৈনিককে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সাকিব আল হাসান আরও বলেন, নতুন যারা আসছে তাদের নিয়ে আমাদের ধৈর্য ধরতে হবে। এক ম্যাচ খেলেই কেউ লক্ষণ দেখিয়ে দেবে —এটা কীভাবে আশা করেন? তাছাড়া সবার আসাটা তো এক রকম হয় না।
শ্রীলংকার সাবেক তাকরা ক্রিকেটার মারভান আতাপাত্তুর উহাদরন টেনে সাকবি আরও বলেন, মারভান আতাপাত্তু ক্যারিয়ারের প্রথম ৬ ইনিংসের মধ্যে ৫টিতে শূন্য করেছিল। তারপরও একটা পর্যায়ে সেই কিন্তু সবচেয়ে বেশি ডাবল সেঞ্চুরি করেছে। বাংলাদেশে একটা ক্রিকেটার নতুন এসে পাঁচ ম্যাচে যদি পাঁচটা ‘ডাক’ মারে সে জীবনে আর কোনো দিন দলে সুযোগ পাবে? আমি বলি, এত অধৈর্য হবেন না। সময় দিন, ওরাও ভালো করবে।
সেই সময়টা বোর্ড আর নির্বাচকদেরই দেওয়া উচিত…? এমন প্রশ্নের জবাবে সাকিব বলেন, অবশ্যই। তবে এ নিয়ে আমার বেশি কিছু বলার নেই। কারণ, আমি নীতিনির্ধারক নই। আমি খেলোয়াড়। আমার কাজ হচ্ছে শুধু খেলা।