নতুন রোগটি ঘিরে বিশ্বজুড়ে উদ্বেগের মুখে এ বিষয়টি আরও বেশি খোলাসা করার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। ওই দিনই চীনা কর্তৃপক্ষ দেশটিতে দুই হাজার ৪৭৮ জনের করোনা শনাক্তের কথা জানায়। ওই সময় পর্যন্ত বিশ্বে করোনা শনাক্ত হয় ৪০ হাজারের কিছু বেশি।
তখন চীনের মূল ভূখণ্ডের বাইরে শনাক্তের সংখ্যা ছিল ৪০০ জনেরও কম। কিন্তু ফাঁস হওয়া অভ্যন্তরীণ নথির বরাতে সিএনএন বলছে, চীন ওই সময়ে করোনা শনাক্তের যে সংখ্যা দেখিয়েছিল, তা খণ্ডচিত্র মাত্র।
সিএনএন তাদের অনুসন্ধানে যা জেনেছে, তার মধ্যে রয়েছে, চীনা কর্মকর্তারা তাদের অভ্যন্তরীণভাবে পাওয়া তথ্যের চেয়ে বিশ্বকে আরও আশাবাদী তথ্য দিয়েছিলেন।
চীনা ব্যবস্থায় নিশ্চিত রোগীদের নির্ণয় করতে গড়ে ২৩ দিন সময় লেগেছে।
অভ্যন্তরীণ নিরীক্ষায় দেখা গেছে, অপর্যাপ্ত তহবিল, কম লোকবল, দুর্বল মনোবল এবং আমলাতান্ত্রিক মডেল ব্যবস্থা চীনের প্রাথমিক সতর্কতা ব্যবস্থাকে বাধাগ্রস্ত করেছে। হুবেইপ্রদেশে ডিসেম্বরের শুরুতে ইনফ্লুয়েঞ্জার একটি বড় প্রাদুর্ভাব ঘটেছিল, যা সামনে আসেনি।