দেশবাসীর ভয় কাটানোর জন্য ক্যামেরার সামনেও প্রতিষেধক নিতে তিনি প্রস্তুত বলে জানান ওবামা। তিনি বলেন, ‘‘প্রয়োজনে টিভি চ্যানেলের ক্যামেরার সামনে টিকা নিতে পারি। ভিডিয়ো রেকর্ডিং করে তা দিতে পারি সংবাদমাধ্যমকে। তাতে অন্তত মানুষ জানতে পারবেন যে, আমি এই বিজ্ঞানে বিশ্বাস করি।’’
টিকাকরণের প্রচারে অংশ নিতে প্রাক্তন প্রেসিডেন্টের কোনও আপত্তি নেই বলে জানিয়েছেন বুশের চিফ অব স্টাফ ফ্রেডি ফোর্ডও। তিনি বলেন, ‘‘প্রতিষেধক যে নিরাপদ, প্রথমে তা প্রমাণ হওয়া দরকার। তা হলে বুশও প্রতিষেধক নেবেন। ক্যামেরার সামনে প্রতিষেধক নিতেও আপত্তি নেই তাঁর।’’ বিল ক্লিন্টনও প্রতিষেধক নিতে আগ্রহী বলে জানিয়েছেন তাঁর প্রেস সচিব এঞ্জেল উরেনা।
সিএনএন-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এর পরে টিকাগ্রহণে আগ্রহ প্রকাশ করেন হবু প্রেসিডেন্ট বাইডেনও। প্রতিষেধকের কতটা নিরাপদ, তা নিয়ে মানুষকে আশ্বস্ত করা প্রয়োজন বলে জানান তিনি। টিকাগ্রহণে এগিয়ে আসার জন্য তিন পূর্বসূরিকে ধন্যবাদও জানান তিনি।
আমেরিকায় এই মুহূর্তে কোভিডের সম্ভাব্য প্রতিষেধক নিয়ে তৈরি দুই সংস্থা, ফাইজার এবং মডার্না। খুব শীঘ্র নিয়ন্ত্রক সংস্থার কাছ থেকে সবুজ সঙ্কেত পেতে পারে তারা।